শবনম
অবিশ্বাস্য
সাদারাত
আমারে কবর দিও হাটুভাঙ্গার বাঁকে
কদর্য এশীয়
হাকলবেরি ফিনের দুঃসাহসিক অভিযান
মৃত্যুক্ষুধা
শবনম
অবিশ্বাস্য
সাদারাত
আমারে কবর দিও হাটুভাঙ্গার বাঁকে
কদর্য এশীয়
হাকলবেরি ফিনের দুঃসাহসিক অভিযান
মৃত্যুক্ষুধা
খুদাতালা কত কেরামতিই দেখালে; গোরা হল রাজার জাত- আমাদের ডাঙ্গর জমিদারের গালে ঠাস ঠাস করে চড় মারলে উনি সেটা আল্লার মেহেরবানি সমঝে দিল খুশ হয়ে হাবেলী চলে যান। আর সেই গোরা দেখ, মেমের রুমালখানা হাত থেকে পড়ে গেলে তখখুনি সেটা কুড়িয়ে নিয়ে মেমকে এগিয়ে দেয়। আমি তো এ মামলা বিলকুল বুঝতে পারলাম না।
যুক্তরাজ্য নামের ইউনিয়ন পরিষদটা ভেঙ্গে যাওয়া হোক ঐতিহাসিক নিয়তি, এতে থেকে ইঙ্গল্যান্ড ছাড়া আর বাকি তিনটা দেশের কোনোটাই লাভবান নয়। তিনশত বছরের শাসনে একসময়কার পরাক্রমশালী স্কটল্যান্ড নিজের স্বত্ত্বা এমন ভাবে হারিয়েছে যে স্বাধীনতার প্রশ্নেই আজ দ্বিধান্বিত। দুইশত বছরের শাসনে আমাদের ভেতরে যে দাস মনোভাব, দূর্নীতিপরায়ণতা, রাজনৈতিক জটিলতা চাপিয়ে দিয়ে গেছে তা থেকে প্রায় সত্তর বছরে বেরুতে পার নি, আগামী দুইশ’ বছরেও পারব কিনা সন্দেহ! অর্ধেক স্কটল্যান্ড শুধু সরকারী চাকরির বেষ্টিক অর্থনৈতিকে রক্ষার জন্য সমষ্টিক অর্থনীতির স্বনির্ভরতার সম্ভাবনাকে দূরে ঠেলে দিচ্ছে।
স্কটদের আলাদা হবার আশংকায় ইরেংজদের দেয়া প্যাকেজ প্রস্তাবগুলোই প্রমাণ করে যে স্কটল্যান্ড ইউনিয়নে থাকলেই তাদের লাভ। এই ইউনিয়নে থেকে ইংল্যান্ড বিশ্ব শাসন করেছে, এখন বিশ্বরাজনীতির অন্যতম বড় শক্তি, অর্থনীতি, ক্রীড়া, সবক্ষেত্রে অন্যতম শীর্ষ; আইরিশদের দ্বিখন্ডিত করে রেখেছে, ওয়েলশদের অবস্থা করেছে স্কটদের চেয়েও করুণ। আর একই ইউনিয়নে থেকে স্বাধীনতাবোধের প্রতীক রবার্ট ব্রুসের দেশ হারিয়েছে নিজের ভাষা, ঐতিহ্য, স্বাকীয়তা, জাতীয়তাবোধ, আত্মনির্ভরশীলতার ইচ্ছাটুকু। এখন তাদের অবস্থা সার্কাসের হাতির মত।
স্বাধীনতার পর সাময়িক সমস্যায় পড়লেও দীর্ঘ মেয়াদে স্কটল্যান্ড হয়ে উঠবে গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক শক্তি। একই জার্মান জাতি হয়েও লিশ্চেনস্টেইন জার্মানীর অংশ না হয়ে অতি ক্ষুদ্র ভুখণ্ড, প্রায় প্রাকৃতিক সম্পদবিহীন হয়েও বিশ্বের অন্যতম ধনী দেশ, স্কটল্যান্ডেরও আশাহত হবার কিছু নেই।
যদি দেখো আমার মুখখানি ভরা হাসিতে
তা শুধু মানুষকে ফাঁকি দিতে
কিন্তু যখন সে হাসি তোমাকেও ভোলায়
জেনে নিও তা অন্য কোনো আশায়
তবু নিয়ো না সে আনন্দ হাসিতে
যে খবর দিয়ে যায় ভুল মুখচ্ছাপে
আসলে আমি বিষণ্ন, বিষণ্নতম বিষণ্ন
সুমনা পুরুষ, আনমনা ক্ষণ
পথ চলিতে তুলিল
সুবাসিত সুমন,
চমকিত তরুণীর
খুলিল খোঁপার বাঁধন…
অপাঠককে বই পড়তে দেবার মত আপদ আর হয় না!